বাংলা ভাষাভাষী সিনেদর্শকের কাছে জয়া আহসান শুধু একজন অভিনেত্রী নন—তিনি এখন একটি সময়ের প্রতিনিধিত্বকারী নাম। ছোট পর্দা থেকে যাত্রা শুরু করে সিনেমার রূপালী পর্দায় নিজের দাপুটে উপস্থিতি বারবার প্রমাণ করেছেন তিনি।
বাংলাদেশের গণ্ডিতেই নয়, বহু আগেই জয় করেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সিনেমাপ্রেমীদের মন। পরে দুই বাংলার সীমানা অতিক্রম করে ‘করক সিং’ দিয়ে বলিউডেও হয়েছেন অভিষিক্ত!
শিল্পীর কাজ নিয়ে আলোচনা হবে, সমালোচনাও হবে। এগুলো একজন শিল্পীকে আরো পোক্ত করে। প্রকৃত শিল্পী সমালোচনার মুখোমুখি হতে ভয় পান না। বরাবরই সমালোচনাকে সাবলীলভাবে মোকাবেলা করেন জয়া আহসান।
তবে বরাবরই জয়ার জন্মদিবসকে কেন্দ্র করে একটি অন্য বিতর্ক উস্কে উঠে। মজারচ্ছলেই কেউ কেউ প্রশ্ন করেন, ‘জয়ার বয়স কতো?’
সৃজনশীলতা, সৃষ্টিশীলতার চর্চা যারা করেন- তাদের কাছে বয়স শুধুমাত্র কেবল একটি সংখ্যা! যে সংখ্যা নিয়ে তারা মোটেও বিচলিত হন না, সেটা হোক নয় কিংবা নব্বই! উল্টো বয়সের মুখে ছাই দিয়ে নিমগ্নচিত্তে নতুন কাজের তেষ্টায় মাতেন। কাজ পাগল অভিনেত্রী জয়া আহসানও এসব নিয়ে বিচলিত নন।
‘একজন শিল্পীর প্রকৃত পরিচয় হওয়া উচিত তার কাজে’- সত্যিই, জয়া তার উচ্চারিত কথার মতোই নিজেকে পরিচালিত করেছেন। অন্তত তার ক্যারিয়ার গ্রাফ সেটাই বলে। তার ধারাবাহিক অসাধারণ সব কাজের কাছে নত হয়েছে সব কিছু।