কমলাপুর রেলস্টেশনে বন বিভাগের অভিযান: উদ্ধার হলো একটি ঈগল ও বাক্সভর্তি মাংস

কমলাপুর রেলস্টেশনে বন বিভাগের অভিযান: উদ্ধার হলো একটি ঈগল ও বাক্সভর্তি মাংস

কমলাপুর রেলস্টেশন অভিযান চালিয়ে একটি মেটেমাথা কুড়া ঈগল ও বাক্সভর্তি কিছু বরফজাত মাংস উদ্ধার করেছে বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট (ডব্লিউসিসিইউ)।

 

এবিষয়ে ডব্লিউসিসিইউ এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে: বুধবার (১৮ জুন) বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট (ডব্লিউসিসিইউ), গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কমলাপুর রেলস্টেশনে অভিযান পরিচালনা করে।

 

অভিযানে খুলনা থেকে আসা সাকিব আহমেদ নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে একটি জীবিত মেটেমাথা কুড়া ঈগল (Crested Serpent Eagle) এবং একটি প্লাস্টিকের বাক্সে কিছু মাংস উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে মাংসগুলো হরিণের। জব্দকৃত মাংসের নমুনা ডব্লিউসিসিইউ’র পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে, যাতে নিশ্চিত হওয়া যায় এগুলো সত্যিই হরিণের মাংস কিনা। এবিষয়ে তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

বন্যপ্রাণী ও তাদের দেহাংশের অবৈধ পরিবহন, শিকার ও বাণিজ্য বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী একটি গুরুতর দণ্ডনীয় অপরাধ। উদ্ধারকৃত ঈগলটি বর্তমানে ডব্লিউসিসিউ এর তত্ত্বাবধানে আছে এবং এর যত্ন ও পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চলছে।

আপলোডকারীর তথ্য

Shuvo

কমলাপুর রেলস্টেশনে বন বিভাগের অভিযান: উদ্ধার হলো একটি ঈগল ও বাক্সভর্তি মাংস

আপডেট সময় ০১:৩৪:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

কমলাপুর রেলস্টেশন অভিযান চালিয়ে একটি মেটেমাথা কুড়া ঈগল ও বাক্সভর্তি কিছু বরফজাত মাংস উদ্ধার করেছে বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট (ডব্লিউসিসিইউ)।

 

এবিষয়ে ডব্লিউসিসিইউ এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে: বুধবার (১৮ জুন) বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট (ডব্লিউসিসিইউ), গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কমলাপুর রেলস্টেশনে অভিযান পরিচালনা করে।

 

অভিযানে খুলনা থেকে আসা সাকিব আহমেদ নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে একটি জীবিত মেটেমাথা কুড়া ঈগল (Crested Serpent Eagle) এবং একটি প্লাস্টিকের বাক্সে কিছু মাংস উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে মাংসগুলো হরিণের। জব্দকৃত মাংসের নমুনা ডব্লিউসিসিইউ’র পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে, যাতে নিশ্চিত হওয়া যায় এগুলো সত্যিই হরিণের মাংস কিনা। এবিষয়ে তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

বন্যপ্রাণী ও তাদের দেহাংশের অবৈধ পরিবহন, শিকার ও বাণিজ্য বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী একটি গুরুতর দণ্ডনীয় অপরাধ। উদ্ধারকৃত ঈগলটি বর্তমানে ডব্লিউসিসিউ এর তত্ত্বাবধানে আছে এবং এর যত্ন ও পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চলছে।