সংবাদ শিরোনাম ::
Logo প্রকৃতির প্রতিশোধ: সংকটে জীববৈচিত্র্য Logo লঘুচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের গুঞ্জন! কেমন যেতে পারে মাসের শেষ দিনগুলো, যা বলছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস Logo প্রশাসনিক সমন্বয় ও সংস্কার ছাড়া পরিবেশ সংরক্ষণ সম্ভব নয় : পরিবেশ উপদেষ্টা Logo বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল Logo প্রকৃতির সঙ্গে সুর মিলিয়ে চলার বার্তা নিয়ে এবছরের আন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র্য দিবস Logo জাতীয় নির্বাচন, ‘মানবিক করিডোর’, মব সহিংসতা নিয়ে যা বললেন সেনাপ্রধান Logo রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ পড়ানোর বাধা নেই Logo প্রাক বর্ষায় রাজধানীসহ নানাস্থানে মাঝারি-ভারী বৃষ্টি Logo শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত হচ্ছে : রিজওয়ানা হাসান Logo শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন শপথবাক্য পাঠ করানোর নির্দেশ

পলিথিনমুক্ত করা বাজার কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে: পরিবেশ সচিব

পলিথিনমুক্ত করা বাজার কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে: পরিবেশ সচিব

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেছেন, প্লাস্টিক ও পলিথিন দূষণ বন্ধে আগে নিজেকে বদলাতে হবে, পরে সমাজ বদলাবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা সবার দায়িত্ব। তিনি বলেন, বাজার কমিটি ও সরকারি দপ্তরের সহযোগিতায় নিষিদ্ধ পলিথিন ও প্লাস্টিকমুক্ত মডেল বাজার গড়া সম্ভব। এ রকম বাজার গড়ে উঠলে কমিটিকে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পুরস্কার দেওয়া হবে। তিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সংগঠনকে যুক্ত করে কমিটি গঠনের আহ্বান জানান।

 

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে:

“আজ ২৯ এপ্রিল সকালে সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত নিষিদ্ধ পলিথিন ও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বন্ধে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।

 

তিনি জানান, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ঘাটতির কারণে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে, নদী-খাল ভরাট হচ্ছে, মাইক্রোপ্লাস্টিক মানবদেহে প্রবেশ করছে। সরকার নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে আইনানুগ অভিযান পরিচালনা করছে এবং পাশাপাশি সচেতনতা বাড়ানো ও বিকল্প পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। পরিবেশ সচিব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে কঠোরভাবে ‘বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১’ অনুসরণ করার নির্দেশ দেন এবং পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেন।

 

সভার সভাপতি ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার দেবজিৎ সিংহ। উপসচিব সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু মূল প্রবন্ধে পলিথিনের ক্ষতি ও সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরেন।

 

সভায় সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, পুলিশ, বন বিভাগ, সরকারি দপ্তর, ব্যবসায়ী, হোটেল মালিক, সাংবাদিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়ে মতামত দেন। প্রধান অতিথি জানান, উপস্থাপিত মতামত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে দূষণ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়া হব।”

আপলোডকারীর তথ্য

Shuvo

প্রকৃতির প্রতিশোধ: সংকটে জীববৈচিত্র্য

পলিথিনমুক্ত করা বাজার কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে: পরিবেশ সচিব

আপডেট সময় ০৫:৫৩:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেছেন, প্লাস্টিক ও পলিথিন দূষণ বন্ধে আগে নিজেকে বদলাতে হবে, পরে সমাজ বদলাবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা সবার দায়িত্ব। তিনি বলেন, বাজার কমিটি ও সরকারি দপ্তরের সহযোগিতায় নিষিদ্ধ পলিথিন ও প্লাস্টিকমুক্ত মডেল বাজার গড়া সম্ভব। এ রকম বাজার গড়ে উঠলে কমিটিকে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পুরস্কার দেওয়া হবে। তিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সংগঠনকে যুক্ত করে কমিটি গঠনের আহ্বান জানান।

 

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে:

“আজ ২৯ এপ্রিল সকালে সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত নিষিদ্ধ পলিথিন ও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বন্ধে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।

 

তিনি জানান, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ঘাটতির কারণে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে, নদী-খাল ভরাট হচ্ছে, মাইক্রোপ্লাস্টিক মানবদেহে প্রবেশ করছে। সরকার নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে আইনানুগ অভিযান পরিচালনা করছে এবং পাশাপাশি সচেতনতা বাড়ানো ও বিকল্প পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। পরিবেশ সচিব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে কঠোরভাবে ‘বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১’ অনুসরণ করার নির্দেশ দেন এবং পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেন।

 

সভার সভাপতি ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার দেবজিৎ সিংহ। উপসচিব সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু মূল প্রবন্ধে পলিথিনের ক্ষতি ও সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরেন।

 

সভায় সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, পুলিশ, বন বিভাগ, সরকারি দপ্তর, ব্যবসায়ী, হোটেল মালিক, সাংবাদিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়ে মতামত দেন। প্রধান অতিথি জানান, উপস্থাপিত মতামত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে দূষণ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়া হব।”