প্রতিবারের মতো এবারেও বাণিজ্য মেলায় ছিল একাধিক ‘আসল’ হাজী বিরিয়ানি!

প্রতিবারের মতো এবারেও বাণিজ্য মেলায় ছিল একাধিক 'আসল' হাজী বিরিয়ানি!

বাণিজ্য মেলায় বরাবরের মতোই এবারও নকল “হাজী বিরিয়ানি” নিয়ে এসেছে কিছু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান।

তারা বিভিন্নভাবে মেলায় আসা দর্শনার্থীদের প্রতারিত করছে। এভাবেই বছরের পর বছর তারা আসল “হাজী বিরিয়ানি” যেটি পুরান ঢাকায় অবস্থিত তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে বাণিজ্য মেলায় ব্যবসায় করে আসছে। পুরান ঢাকায় অবস্থিত আসল “হাজী বিরিয়ানি” মালিক কর্তৃপক্ষের কাছে জিজ্ঞেস করা হলে তারা বলেন বাণিজ্য মেলায় আমাদের কোন শাখা নেই। অর্থাৎ স্পষ্ট বোঝাই যাচ্ছে যে বাণিজ্য মেলায় যতগুলো “হাজী বিরিয়ানি”-এর দোকান আছে সেগুলো নকল। বানান হেরফের করে তারা দোকান দিয়েছে। যাতে কেউ “আসল নাকি?” এইরকম প্রশ্ন করলে নিজেদের মত করে একটা যুক্তি দিতে পারে।

বাণিজ্য মেলায় আসা দর্শনার্থীদের কাছে খাবারের মান নিয়ে প্রশ্ন করে হলে বেশিরভাগেরই উত্তর ছিল যে তাদের কাছে খাবারের মান ভালো লাগেনি এবং দামও অনেক বেশি নিচ্ছে এছাড়াও দোকানের কর্মচারীদের আচরণ ভালো নয়। এর ফলে সাধারন মানুষ হতাশা প্রকাশ করেছেন। মেলায় আসা দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন সারাদিনের জন্য পরিবার নিয়ে আসেন। ফলে তাদেরকে মেলায় দুপুরের খাবার বেশি দাম দিয়ে কিনে খেতে হয়।

মেলায় আসা দর্শনার্থীরা অনেকেই ফুচকা, ভেলপুরি এবং নানা পদের মুখরোচক খাবার খাচ্ছে তুলনামূলক কম দাম হওয়ায়। তবে এগুলো মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। এগুলো থেকে হতে পারে নানা রোগব্যাধি।

মেলার খাবারের মান ভালো না হওয়া এবং দাম অনেক বেশি হওয়ার কারণে অনেকেই মেলার বাইরে থাকা হোটেল থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে থাকেন। সেখানকার খাবারের মান তুলনামূলক ভালো এবং দামও হাতের নাগালের মধ্যে। যা মেলায় আসা দর্শনার্থীদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে।

আপলোডকারীর তথ্য

চবি’র কলোনি থেকে ৯ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার  

প্রতিবারের মতো এবারেও বাণিজ্য মেলায় ছিল একাধিক ‘আসল’ হাজী বিরিয়ানি!

আপডেট সময় ০৫:৩০:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

বাণিজ্য মেলায় বরাবরের মতোই এবারও নকল “হাজী বিরিয়ানি” নিয়ে এসেছে কিছু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান।

তারা বিভিন্নভাবে মেলায় আসা দর্শনার্থীদের প্রতারিত করছে। এভাবেই বছরের পর বছর তারা আসল “হাজী বিরিয়ানি” যেটি পুরান ঢাকায় অবস্থিত তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে বাণিজ্য মেলায় ব্যবসায় করে আসছে। পুরান ঢাকায় অবস্থিত আসল “হাজী বিরিয়ানি” মালিক কর্তৃপক্ষের কাছে জিজ্ঞেস করা হলে তারা বলেন বাণিজ্য মেলায় আমাদের কোন শাখা নেই। অর্থাৎ স্পষ্ট বোঝাই যাচ্ছে যে বাণিজ্য মেলায় যতগুলো “হাজী বিরিয়ানি”-এর দোকান আছে সেগুলো নকল। বানান হেরফের করে তারা দোকান দিয়েছে। যাতে কেউ “আসল নাকি?” এইরকম প্রশ্ন করলে নিজেদের মত করে একটা যুক্তি দিতে পারে।

বাণিজ্য মেলায় আসা দর্শনার্থীদের কাছে খাবারের মান নিয়ে প্রশ্ন করে হলে বেশিরভাগেরই উত্তর ছিল যে তাদের কাছে খাবারের মান ভালো লাগেনি এবং দামও অনেক বেশি নিচ্ছে এছাড়াও দোকানের কর্মচারীদের আচরণ ভালো নয়। এর ফলে সাধারন মানুষ হতাশা প্রকাশ করেছেন। মেলায় আসা দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন সারাদিনের জন্য পরিবার নিয়ে আসেন। ফলে তাদেরকে মেলায় দুপুরের খাবার বেশি দাম দিয়ে কিনে খেতে হয়।

মেলায় আসা দর্শনার্থীরা অনেকেই ফুচকা, ভেলপুরি এবং নানা পদের মুখরোচক খাবার খাচ্ছে তুলনামূলক কম দাম হওয়ায়। তবে এগুলো মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। এগুলো থেকে হতে পারে নানা রোগব্যাধি।

মেলার খাবারের মান ভালো না হওয়া এবং দাম অনেক বেশি হওয়ার কারণে অনেকেই মেলার বাইরে থাকা হোটেল থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে থাকেন। সেখানকার খাবারের মান তুলনামূলক ভালো এবং দামও হাতের নাগালের মধ্যে। যা মেলায় আসা দর্শনার্থীদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে।